- মহামারির সময় এলাকার কৃষক পরিবারের সমন্বিত প্রচেষ্টায় কৃষি উৎপাদন স্বাভাবিক থাকায় খাদ্য-পুষ্টি নিরাপত্তায় কোনো সমস্যা হয়নি। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতি তথা কৃষিখাতে তেমন কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়েনি।
- পারিবারিক কৃষির আঁধার কেটে এলাকার বেশ কিছু সংখ্যক চাষী পরিবার দরিদ্রতা থেকে মুক্তি পেয়েছে।
- বাড়ির পাশে পড়ে থাকা জায়গায় ভূমিহীন নারীরা সবজি (ওল, গড়আলু ও সজনা) লাগিয়ে নিরাপদ চাষ-বাসে অংশগ্রহণ ও সফলতা বেড়েছে।
- যেসকল বিষয়ে কৃষকদের সচেতনতা ও সফলতা বৃদ্ধি পেয়েছে- সেগুলো হলো
- বাণিজ্যিক চাষবাসে অংশগ্রহণ
- কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি
- মানসম্মত ও নিরাপদ খাবার যোগান দেয়া
- প্রাণি পালনে উৎসাহী ও উৎপাদন বৃদ্ধি
- মৎস্য চাষি তৈরি ও উৎপাদন বৃদ্ধি
- দেশিয় প্রযুক্তি আবিষ্কার
- মাটি পরীক্ষার ভিত্তিতে ফসলে সার প্রয়োগ করা
- বই পড়ে সার-বিষ প্রয়োগ
- চাষিরা জৈব সার উৎপাদন ও প্রয়োগে উৎসাহিত হচ্ছে
- কৃষি বিষয়ক জ্ঞান চর্চা বৃদ্ধি